Welcome to Honey Bangladesh shop
Shop 100% Pure Honey in Bangladesh | Honey Bangladesh
Discover the finest 100% pure honey in Bangladesh at Honey Bangladesh. Shop our premium collection of natural, unadulterated honey sourced from the best blooms across the country. Perfect for boosting health, adding sweetness, and embracing nature’s goodness.
-
Pure Honey In Bangladesh | Honey Bangladesh
Coriander flower honey – ধনিয়া ফুলের মধু
120.00৳ – 450.00৳ This product has multiple variants. The options may be chosen on the product pageRated 0 out of 5 -
Pure Honey In Bangladesh | Honey Bangladesh
Khalisha flower honey – খলিশা ফুলের মধু ( সুন্দরবন )
150.00৳ – 600.00৳ This product has multiple variants. The options may be chosen on the product pageRated 0 out of 5 -
Pure Honey In Bangladesh | Honey Bangladesh
Black cumin flower honey – কালোজিরা ফুলের মধু
150.00৳ – 600.00৳ This product has multiple variants. The options may be chosen on the product pageRated 0 out of 5 -
Pure Honey In Bangladesh | Honey Bangladesh
Lychee flower honey – লিচু ফুলের মধু
100.00৳ – 400.00৳ This product has multiple variants. The options may be chosen on the product pageRated 0 out of 5
Shop with Confidence
When you shop with Honey Bangladesh, you’re choosing:
কিছু প্রশ্ন ও উত্তর
▶ধনিয়া ফুলের মধু
▶খলিশা ফুলের মধু
▶কালোজিরা ফুলের মধু
▶লিচু ফুলের মধু
ইত্যাদি
মধুর দাম সব সময় একরকম থাকে না এবং সব প্রকার মধু সব সময় পাওয়া যায় না। তাই আপডেট তথ্য জানতে এখানে ক্লিক করুনঃ https://honeybangladesh.com/shop
খাটি মধু সবগুলাই ভালো, কারণ প্রত্যেক ফুলের মধুই প্রাকৃতিক মধু, মৌমাছি দ্বারা সংগৃহীত মধু।
তবে প্রত্যেকটি ফুলের মধু ভিন্ন ভিন্ন বৈশিষ্ট্যের হয়। এক প্রকার ফুলের মধুর সাথে অন্য প্রকার ফুলের মধুর মধ্যে অনেক পার্থক্য থাকে, যেমন স্বাদে, ঘ্রাণে, ঘনত্বে, ইত্যাদিতে।
সুতরাং আপনি কয়েক প্রকার মধু নিয়ে দেখতে পারেন।
আপনি বিশ্বাস করুন আর নাই করুন, খাঁটি অথবা ভেজাল মধু চেনার সহজ কোনো ঘরোয়া পরীক্ষা নেই।
একটু ভাবুন তো! যদি সত্যিই কার্যকারী সহজ কোনো পরীক্ষা থাকতো, তাহলে কি দেশে এতো ভেজাল বা নকল মধু থাকতো? কখনোই থাকতো না।
আসলে অনলাইনে, খবরের কাগজে বা ইউটিউবে যত পরীক্ষা দেখা যায় খাঁটি মধু চেনার ব্যাপারে, তার কোনটিই যথেষ্ট কার্যকারী নই আসল-নকল বুঝার জন্য।
না। চেনা সম্ভব। তবে সহজে না। একটু কষ্ট করলে, সময়, শ্রম, মনোযোগ ও মেধা খাটালেই যে কেউ খাঁটি মধু অথবা ভেজাল মধু চিনতে সক্ষম হবেন ইনশাআল্লাহ।
কিন্তু সাধারণ মধু ক্রেতাদের পক্ষে অল্প পরিমাণ মধুর জন্য এতো কিছু করা খুবই কষ্টকর। তবে যারা মধু বিক্রেতা আছেন, তাদের প্রত্যেককেই খাঁটি মধু এবং ভেজাল মধু চিনতে পারা আবশ্যক।
শুধু মাত্র মধুর ক্ষেত্রে না, পৃথিবীর যে কোনো কিছু চিনতে হলে, বুঝতে হলে বা দক্ষতা অর্জন করতে হলে ওই জিনিষ নিয়ে সঠিক নিয়মে লেগে থাকতে হবে। যেমনঃ
▶বিভিন্ন সিজনে ভিন্ন ভিন্ন ফুলের অনেক প্রকার মধু আমাদের দেশে উৎপাদন হয়। মধু উৎপাদনের ওই সময় নিজে সরজমিনে উপস্থিত থেকে মধু সংগ্রহ করতে হবে। তারপরে ওই মধু রং, স্বাদ, ঘ্রাণ, ঘনত্ব কেমন হয় তা গভীর মনোযোগের সাথে জানা এবং বুঝার চেষ্টা করতে হবে ও তা মনে রাখতে হবে।
▶এভাবে প্রত্যেক ফুলের সিজনে ভিন্ন ভিন্ন যায়গা থেকে একাধিকবার মধু সগ্রহ করার অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হবে।
▶যারা মধু গবেষক আছেন বা মধুর আসল-নকলের ব্যাপারে সঠিক জ্ঞান রাখেন অবশ্যই তাদের শরণাপন্ন হতে হবে এবং তাদের তত্ত্বাবধায়নে জ্ঞান অর্জনে লিপ্ত থাকতে হবে।
▶বাজারে প্রচুর পরিমাণে ভেজাল বা নকল মধু পাওয়া যায়। ভিন্ন ভিন্ন অঞ্চলে গিয়ে বিভিন্ন দোকান বা কোম্পানি থেকে ওই সমস্ত নকল বা কৃত্তিম মধু সংগ্রহ করতে হবে। তারপরে আপনার সংগৃহীত ১০০% খাঁটি মধুর সাথে তুলনা করতে হবে।
▶এভাবে একটানা কয়েকবছর সঠিকভাবে লেগে থাকলে আপনি অবশ্যই খাঁটি মধু এবং ভেজাল মধু চিনতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।
▶এটা সংগ্রহের পর দেখতে সাদা পানির কালার মত দেখায়,
▶এটা সংগ্রহ করা হয় সাধারণত জানুয়ারী মাসের শেষে থেকে ফেব্রুয়ারী মাস জুড়ে তবে সময়ের কম বেশি হতে পারে।
▶এই মধুটি অন্যান্য মধুর মত কালার ও স্বাদের পরিবর্তন হয় দীর্ঘ সময় পার হওয়া পর।
▶মধুর ঘনত্ব কম বা বেশি হতে পারে।
▶বাংলাদেশের যশোর, নাটোর, পাবনা ও দিনাজপুরে লিচু ফুলের মধু প্রচুর পরিমানে উৎপাদন হয়।
@ Note: খাঁটি বা ভেজাল মধু চেনার ঘরোয়া সহজ কোনো পরীক্ষা নেই। হয় ল্যাবে টেস্ট করতে হবে অথবা প্রচলিত কুসংস্কার বা ভুল পরীক্ষা থেকে বিরত থাকতে হবে। এটা মেনেই আমাদের মধু অর্ডার করতে হবে।
▶ কালোজিরা ফুলের প্রাকৃতিক RAW মধুর ৬ টি বৈশিষ্ট্যঃ (মধু কেনার আগে অবশ্যই এই তথ্য গুলো জেনে নেওয়া উচিত)
▶ দেখতে কালচে রঙের হয় (Dark Amber)।
▶খেতে একেবারে খেজুরের গুড়ের মত স্বাদ লাগে।
▶ ঘ্রাণ টাও খেজুরের গুড়ের সাথে মিলে যায়।
▶মধুর ঘনত্ব কম বা বেশি হতে পারে।
▶মধু পাতলা হলে ফেনা হতে দেখা যায়। আর ঘনত্ব বেশি হলে ফেনা হতে দেখা যায় না।
▶কালোজিরা ফুলের মধু সাধারণত মার্চ মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে মাঝা মাঝি সময়ে সংগ্রহ করা হয়।
▶কালোজিরা ফুলের মধু মাদারীপুর, শরীয়তপুর ও ফরিদপুরে বেশি পরিমাণ উৎপাদিত হয়।
@ Note: খাঁটি বা ভেজাল মধু চেনার ঘরোয়া সহজ কোনো পরীক্ষা নেই। হয় ল্যাবে টেস্ট করতে হবে অথবা প্রচলিত কুসংস্কার বা ভুল পরীক্ষা থেকে বিরত থাকতে হবে। এটা মেনেই আমাদের মধু অর্ডার করতে হবে।
▶ সুন্দরবনের প্রাকৃতিক RAW মধুর ৭ টি বৈশিষ্ট্যঃ (মধু কেনার আগে অবশ্যই এই তথ্য গুলো জেনে নেওয়া উচিত)
▶দেখতে সাধারণত Light Amber রঙের হয় (তবে সময় ও ফুল ভেদে কিছুটা Light বা Dark হতে পারে)।
▶মধুর ঘনত্ব সবসময় পাতলা হবে (আমরা কখনই সুন্দরবনে ঘন মধু পাইনি)।
▶সুন্দরবনের মধুর অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে- একটু ঝাঁকি লাগলেই প্রচুর পরিমাণে ফেনা হয়ে যাবে। তবে শীতকালে ফেনা হওয়ার প্রবণতা কম দেখা যায়।
▶সুন্দরবনের খাটি মধু আমরা কখনই জমতে দেখনি। হোক সেটা ফ্রিজের ভেতরে বা বাইরে।
▶এই মধুর আরেকটি বড় বৈশিষ্ট্য হচ্ছে- হাতে চাক কাটা পদ্ধতিতে সংগ্রহ করা মধুর উপরে হলুদ রঙের পোলেন জমা হয়। এটাকে অনেকে গাদ জমা বলে থাকেন।
@ Note: খাঁটি বা ভেজাল মধু চেনার ঘরোয়া সহজ কোনো পরীক্ষা নেই। হয় ল্যাবে টেস্ট করতে হবে অথবা প্রচলিত কুসংস্কার বা ভুল পরীক্ষা থেকে বিরত থাকতে হবে। এটা মেনেই আমাদের মধু অর্ডার করতে হবে।
প্রাকৃতিক হাতে চাক কাটা RAW মধুর ৬ টি বৈশিষ্ট্যঃ (মধু কেনার আগে অবশ্যই এই তথ্য গুলো জেনে নেওয়া উচিত)
Very Important: আমাদের স্টকে থাকা চাকের মধু এপ্রিল ও মে মাসে সংগ্রহ করা হয়। প্রকৃতিতে ওই সময় সুন্দরবনে খলিষা ফুল ফুটে থাকে। সাথে অন্যান্য অনেক রকমের ফুল ও ফুটে থাকে।
▶দেখতে সাধারণত Light Amber রঙের হবে (তবে সময়, স্থান ও ঘন-পাতলার উপর নির্ভর করে কিছুটা Light বা Dark হতে পারে)।
▶ খেতে খুবই সুস্বাদু।
▶ অন্যান্য মধুর তুলনায় এই মধুর ঘ্রান সম্পুর্ন ব্যাতিক্রম (তবে মধু পুরাতন হলে স্বাদ এবং ঘ্রাণ কিছুটা পরিবর্তন দেখা যায়)।
▶ Raw Honey একটু পাতলা হবে। কারণ এই চাকের মধু সম্পূর্ণ Raw Honey, গাছ থেকে চাক কেটে শুধুমাত্র উন্নতমানের ছাঁকনি দিয়ে ছেঁকে সংগ্রহ করে আধুনিক মেশিনের সাহায্যে প্রক্রিয়াকরন করে বোতলজাত করা হয়।
▶ মধু যেহেতু পাতলা, তাই ঝাঁকি লাগলে ফেনা হতে দেখা যাচ্ছে। তবে মধু প্রক্রিয়াকরনের পর মধুতে আর ফেনা দেখা যায় না।
@ Note: খাঁটি বা ভেজাল মধু চেনার ঘরোয়া সহজ কোনো পরীক্ষা নেই। হয় ল্যাবে টেস্ট করতে হবে অথবা প্রচলিত কুসংস্কার বা ভুল পরীক্ষা থেকে বিরত থাকতে হবে। এটা মেনেই আমাদের মধু অর্ডার করতে হবে।
▶ লিচু ফুলের প্রাকৃতিক RAW মধুর ৬ টি বৈশিষ্ট্যঃ (মধু কেনার আগে অবশ্যই এই তথ্য গুলো জেনে নেওয়া উচিত)
▶ দেখতে সাধারণত Light Amber রঙের হয় (তবে সময়, স্থান ও ঘন-পাতলার উপর নির্ভর করে কিছুটা Light বা Dark হতে পারে)।
▶খেতে খুবই সুস্বাদু। মধু খাওয়ার সময় অনেক সময় মধুতে লিচু ফলের স্বাদ পাওয়া যায়।
▶ঘ্রাণ টাও লিচু ফলের সাথে মিলে যায় (তবে মধু পুরাতন হলে স্বাদ এবং ঘ্রাণ কিছুটা পরিবর্তন দেখা যায়)।
▶মধুর ঘনত্ব কম বা বেশি হতে পারে।
▶মধু পাতলা হলে ফেনা হতে দেখা যায়। আর ঘনত্ব বেশি হলে ফেনা হতে দেখা যায় না।
▶লিচু ফুলের মধু মার্চ মাসের শেষের দিকে সংগ্রহ করা হয়
▶বাংলাদেশের যশোর, নাটোর, পাবনা ও দিনাজপুরে লিচু ফুলের মধু প্রচুর পরিমানে উৎপাদন হয়।
@ Note: খাঁটি বা ভেজাল মধু চেনার ঘরোয়া সহজ কোনো পরীক্ষা নেই। হয় ল্যাবে টেস্ট করতে হবে অথবা প্রচলিত কুসংস্কার বা ভুল পরীক্ষা থেকে বিরত থাকতে হবে। এটা মেনেই আমাদের মধু অর্ডার করতে হবে।
▶সরিষা টাটকা মধু দেখতে সাধারণত Extra Light Amber রঙের হয়। তবে কিছু দিন পরে জমে যাওয়ার ফলে সাদা রঙের হয়ে যায়।
▶সরিষার জমা মধু কারো কাছে অত্যান্ত পছন্দের আবার কারো কাছে অপছন্দের।
▶ঘ্রাণ অনেকটা সরিষার ফুলের সাথে মিল খুঁজে পাওয়া যায়।
▶মধুর ঘনত্ব কম বা বেশি হতে পারে।
▶মধু পাতলা হলে ফেনা হতে দেখা যায়। আর ঘনত্ব বেশি হলেও সরিষা মধুতে অনেক সময় সামান্য ফেনা হতে পারে।
▶সরিষা ফুলের মধু ঘন হোক বা পাতলা হোক এই মধুতে গ্লুকোজের পরিমান বেশী থাকার কারনে- এটা সারা বছরই জমে থাকে।
▶ঘন-পাতলা এবং তাপমাত্রার উপরে নির্ভর করে সম্পূর্ণ মধু বা বেশীরভাগ মধু জমে সাদা হয়ে থাকে। যেটা একেবারে ক্রিম এর মতো দেখা যায়।
সরিষা ফুলের মধু বাংলাদেশর উত্তরবঙ্গে বেশী উৎপাদন হয়।
@ Note: খাঁটি বা ভেজাল মধু চেনার ঘরোয়া সহজ কোনো পরীক্ষা নেই। হয় ল্যাবে টেস্ট করতে হবে অথবা প্রচলিত কুসংস্কার বা ভুল পরীক্ষা থেকে বিরত থাকতে হবে। এটা মেনেই আমাদের মধু অর্ডার করতে হবে।
কেনো আপনার মধু খাওয়া উচিত?
১. হৃদরোগ প্রতিরোধ করে। রক্তনালি প্রসারণের মাধ্যমে রক্ত সঞ্চালনে সহায়তা করে এবং হৃদপেশির কার্যক্রম বৃদ্ধি করে;
২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে;
৩. দাঁতকে পরিষ্কার ও শক্তিশালী করে;
৪. দৃষ্টিশক্তি ও স্মরণশক্তি বৃদ্ধি করে;
৫. মধুর রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্ষমতা, যা দেহকে নানা ঘাত-প্রতিঘাতের হাত থেকে রক্ষা করে;
৬. অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার প্রতিরোধ করে ও কোষকে ফ্রি রেডিকেলের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে;
৭. বার্ধক্য অনেক দেরিতে আসে;
৮. মধুর ক্যালরি রক্তের হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ায়, ফলে রক্তবর্ধক হয়;
৯. যারা রক্ত স্বল্পতায় বেশি ভোগে বিশেষ করে মহিলারা, তাদের জন্য নিয়মিত মধু সেবন অত্যন্ত ফলদায়ক;
১০. গ্লাইকোজেনের লেভেল সুনিয়ন্ত্রিত করে;
১১. আন্ত্রিক রোগে উপকারী। মধুকে এককভাবে ব্যবহার করলে পাকস্থলীর বিভিন্ন রোগের উপকার পাওয়া যায়;
১২. আলচার ও গ্যাস্ট্রিক রোগের জন্য উপকারী;
১৩. দুর্বল শিশুদের মুখের ভেতর পচনশীল ঘায়ের জন্য খুবই উপকারী;
১৪. শরীরের বিভিন্ন ধরনের নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে এবং উষ্ণতা বৃদ্ধি করে;
১৫. ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ মধু স্নায়ু এবং মস্তিষ্কের কলা সুদৃঢ় করে;
১৬. মধুতে স্টার্চ ডাইজেস্টি এনজাইমস এবং মিনারেলস থাকায় চুল ও ত্বক ঠিক রাখতে অনন্য ভূমিকা পালন করে;
১৭. মধু কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে;
১৮. ক্ষুধা, হজমশক্তি ও রুচি বৃদ্ধি করে;
১৯. রক্ত পরিশোধন করে;
২০. শরীর ও ফুসফুসকে শক্তিশালী করে;
২১. জিহ্বার জড়তা দূর করে;
২২. মধু মুখের দুর্গন্ধ দূর করে;
২৩. বাতের ব্যথা উপশম করে;
২৪. মাথা ব্যথা দূর করে;
২৫. শিশুদের দৈহিক গড়ন ও ওজন বৃদ্ধি করে;
২৬. গলা ব্যথা, কাশি-হাঁপানি এবং ঠাণ্ডা জনিত রোগে বিশেষ উপকার করে;
২৭. শিশুদের প্রতিদিন অল্প পরিমাণ মধু খাওয়ার অভ্যাস করলে তার ঠাণ্ডা, সর্দি-কাশি, জ্বর ইত্যাদি সহজে হয় না;
২৮. শারীরিক দুর্বলতা দূর করে এবং শক্তি-সামর্থ্য দীর্ঘস্থায়ী করে;
২৯. ব্যায়ামকারীদের শক্তি বাড়ায়;
৩০. মধু খাওয়ার সাথে সাথে শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি করে, ফলে শরীর হয়ে উঠে সুস্থ, সতেজ এবং কর্মক্ষম।
আরো অনেক গুনাগুন বিদ্যমান।